মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৪৯ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
মুরগির বাচ্চায় দিনে ৯ কোটি টাকা লোপাট নরসিংদীতে জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের উঠান বৈঠক কর্মীসভা অনুষ্ঠিত হরিপুরে গ্রামবাংলার ঝোপঝাড় হতে বিলুপ্তির পথে কুচফল ওয়াজের মাঠ কাপানো আর নারীদের খাট কাপানো হুজুর মুফতি মুহাম্মদ শফিকুজ্জামান দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় ৮০০ নেতার বিরুদ্ধে বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে: রিজভী নির্বাচন কবে, সেই ঘোষণা হবে প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকেই : প্রেস উইং মোহাম্মদপুরে সন্ত্রাসী রহিম ও তার ছেলের অত্যাচার নির্যাতনে অসহায় এলাকাবাসী উত্তরা ব্যাংকের এমডি রবিউল হোসেনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও অপসারনের দাবিতে রাজপথে বিল্পবী ছাত্র জনতা ইসরায়েলি বর্বর হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়াকে দেখে কেঁদে ফেললেন মির্জা ফখরুল
‘এক সপ্তাহের মধ্যে প্রতিবেদন নেবে কোটা সংস্কার কমিটি’

‘এক সপ্তাহের মধ্যে প্রতিবেদন নেবে কোটা সংস্কার কমিটি’

নিজস্ব প্রতিবেদক: সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার কমিটির মুখপাত্র যুগ্ম-সচিব আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন বলেছেন, বাস্তবধর্মী যে তথ্যগত বিষয় রয়েছে সেগুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। আমরা প্রতিবেদন এখনও পাইনি। সেগুলো পেলে আমরা বসবো। আমরা চেষ্টা করছি যত দ্রুত সম্ভব পারলে এক সপ্তাহের মধ্যে প্রতিবেদন দিব।

আজ রবিবার সকালে সচিবালয়ে সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থা সংস্কার বা বাতিলের বিষয়ে সুপারিশ দিতে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের নেতৃত্বে সাত সদস্য বিশিষ্ট গঠিত কমিটি প্রথমবারের মতো বৈঠকে বসেন। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

আজ রবিবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের দপ্তরে এ বৈঠক  হয়।

মহিউদ্দিন বলেন, আন্দোলনকারীরা না জেনে বিভিন্ন সময়ে নানান দাবি তুলছেন। অনেকে তথ্য না জেনেও আন্দোলন করছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চাচ্ছেন এ বিষয়ে সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য। সে জন্য এ শক্তিশালী কমিটি গঠন।

কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্যে গত সোমবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ কমিটি গঠন করে আদেশ জারি করা হয়। কমিটিকে আগামী ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। অর্থাৎ আগামী ২৩ জুলাইয়ের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে হবে।

কমিটিতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন- জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব, অর্থ বিভাগের সচিব, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব, সরকারি কর্ম কমিশনের সচিব এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব। কোটার পরিমাণ ১০ শতাংশে কমিয়ে আনার দাবিতে কয়েক মাস ধরে আন্দোলন করে আসছে ‘বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ’।

আন্দোলনের এক পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ১১ এপ্রিল সংসদে বলেন, সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতিই আর রাখা হবে না। প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়ে আন্দোলন স্থগিত করলেও কোটা বাতিলের প্রজ্ঞাপন আশা করে আসছিল আন্দোলনকারীরা।

বর্তমানে সরকারি চাকরিতে নিয়োগে ৫৬ শতাংশ পদ বিভিন্ন কোটার জন্য সংরক্ষিত; এর মধ্যে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য ৩০ শতাংশ, নারী ১০ শতাংশ, জেলা ১০ শতাংশ, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ৫ শতাংশ, প্রতিবন্ধী ১ শতাংশ।

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2011 VisionBangla24.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com